Friday, March 8, 2013

‘২৫শে মার্চের মধ্যে স্বাধীনতা দেয়া না হলে আমি ও শেখ মুজিব একযোগে আন্দোলন করব—আমরা প্রধানমন্ত্রী হতে যাব না। কারও বাপের শক্তি নাই স্বাধীনতা ঠেকায়

একাত্তরের ৯ মার্চ ঢাকা মহানগরী ছিল মিছিল ও সমাবেশে উত্তাল। শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সর্বাত্মক অসহযোগে স্তব্ধ হয়ে পড়ে গোটা প্রশাসন। স্বাধিকার আন্দোলনের কর্মসূচি অনুযায়ী সচিবালয়, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিস, হাইকোর্ট, জেলাকোর্টসহ বিভিন্ন অফিস-আদালতে হরতাল পালিত হয়। মার্চের একেকটি দিন যাচ্ছিল আর বীর জনতার একেকটি নতুন ইতিহাস রচনা হচ্ছিল।

Tuesday, February 12, 2013

আসিলে সময় বিশ্বময় তোমার শৃঙ্খলগত মাংসপিণ্ডে পদাঘাত হানি নিয়ে যাব জাহান্নামের দ্বারপ্রান্তে টানি।’

খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াসের বহুল আলোচিত এবং আলোড়িত বই ‘ভাসানী যখন ইউরোপে’ প্রকাশিত হয় ১৯৫৭ সালের ডিসেম্বরে। বছর বিচারে আমার প্রায় সমান বয়সী এই গ্রন্থকে ১৯৫৮ সালে একবার, ১৯৬৫ সালে আরেকবার মোট দু’বার বাজেয়াপ্ত করেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। জনগণকে এ বই তারা পড়তে দেবে না। জানতে দেবে না মওলানা ভাসানীকে।

আসিলে সময় বিশ্বময় তোমার শৃঙ্খলগত মাংসপিণ্ডে পদাঘাত হানি নিয়ে যাব জাহান্নামের দ্বারপ্রান্তে টানি।’

খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াসের বহুল আলোচিত এবং আলোড়িত বই ‘ভাসানী যখন ইউরোপে’ প্রকাশিত হয় ১৯৫৭ সালের ডিসেম্বরে। বছর বিচারে আমার প্রায় সমান বয়সী এই গ্রন্থকে ১৯৫৮ সালে একবার, ১৯৬৫ সালে আরেকবার মোট দু’বার বাজেয়াপ্ত করেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। জনগণকে এ বই তারা পড়তে দেবে না। জানতে দেবে না মওলানা ভাসানীকে।

আসিলে সময় বিশ্বময় তোমার শৃঙ্খলগত মাংসপিণ্ডে পদাঘাত হানি নিয়ে যাব জাহান্নামের দ্বারপ্রান্তে টানি।’

খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াসের বহুল আলোচিত এবং আলোড়িত বই ‘ভাসানী যখন ইউরোপে’ প্রকাশিত হয় ১৯৫৭ সালের ডিসেম্বরে। বছর বিচারে আমার প্রায় সমান বয়সী এই গ্রন্থকে ১৯৫৮ সালে একবার, ১৯৬৫ সালে আরেকবার মোট দু’বার বাজেয়াপ্ত করেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। জনগণকে এ বই তারা পড়তে দেবে না। জানতে দেবে না মওলানা ভাসানীকে।

আসিলে সময় বিশ্বময় তোমার শৃঙ্খলগত মাংসপিণ্ডে পদাঘাত হানি নিয়ে যাব জাহান্নামের দ্বারপ্রান্তে টানি।’

খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াসের বহুল আলোচিত এবং আলোড়িত বই ‘ভাসানী যখন ইউরোপে’ প্রকাশিত হয় ১৯৫৭ সালের ডিসেম্বরে। বছর বিচারে আমার প্রায় সমান বয়সী এই গ্রন্থকে ১৯৫৮ সালে একবার, ১৯৬৫ সালে আরেকবার মোট দু’বার বাজেয়াপ্ত করেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। জনগণকে এ বই তারা পড়তে দেবে না। জানতে দেবে না মওলানা ভাসানীকে।